বুকের দুধ বৃদ্ধির উপায় - কি খেলে বুকের দুধ বাড়ে

প্রতিটি শিশুর জন্য মায়ের বুকের দুধ অত্যান্ত প্রয়োজন। কেননা একটা শিশু প্রথম ৬ মাস শুধু মায়ের বুকের দুধে পান করতে পারে। আর ওই শিশুর বেড়ে ওঠার জন্য মায়ের বুকের দুধ অত্যান্ত পুষ্টিকর।এখন অনেক মায়ের বুকের দুধ উৎপাদনের ক্ষমতা কম হয়ে যায়। যদি বুকের দুধ উৎপাদন কমে যায় তাহলে অবশ্যই জানা দরকার কিভাবে বুকের দুধ বৃদ্ধি করা যায়।

বুকের দুধ বৃদ্ধির উপায় - কি খেলে বুকের দুধ বাড়ে

আজকে আমরা এই পোস্টে মায়ের বুকের দুধ বিধির উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব।আলোচনা করব কি খেলে বুকের দুধ বাড়ে। এর সাথে আরো থাকছে মায়ের বুকের দুধ বৃদ্ধির দোয়া, মায়ের বুকের দুধ বৃদ্ধির ঘরোয়া পদ্ধতি, কোন ফল খেলে বুকের দুধ বাড়ে এই সকল বিষয় সম্পর্কে জানতে আজকের এই পোস্টটি সম্পন্ন মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

পোস্ট সূচিপত্র

বুকের দুধ বৃদ্ধির উপায়

একটি শিশু জন্ম হওয়ার পর থেকে প্রথম ছয় মাস তার একমাত্র খাবার হলো মায়ের বুকের দুধ। মায়ের বুকের এই দুধ শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, শিশুর গ্রোথ বৃদ্ধিতে সহায়তা করে, শিশুকে শক্তিশালী এবং স্বাস্থ্যবান করে মায়ের বুকের দুধ। এজন্য প্রতিটি শিশুকে মায়ের বুকের দুধ খাওয়ানো অত্যন্ত জরুরি।

তবে অনেক সময় হয় কি বাচ্চা প্রসবের পরে মায়ের বেস্টে প্রয়োজনের তুলনায় দুধ কম উৎপাদিত হয়।সে ক্ষেত্রে বাচ্চাকে পর্যাপ্ত পরিমাণে বুকের দুধ পান করানো মুশকিল হয়ে যায়। বর্তমান সময়ে এই সমস্যাটা একটু বেশি হচ্ছে। তবে বিশেষজ্ঞদের মতে মাতৃত্বকালীন অবস্থায় কিছু নিয়ম মেনে চললে এই সমস্যা দূর করা যাবে।

  • পর্যাপ্ত পরিমান পানি পান করাঃ মায়ের দুধের প্রায় ৯০% পানি থেকে পাওয়া যায়। তাই শিশুর স্তনপান করার সময় শরীর হাইড্রেটেড রাখা খুব জরুরি। এই সময় রোজ হয় থেকে আট গ্লাস পানি পান করতে হবে। এছাড়াও অন্যান্য তরল যেমন দুধ, জুস পান করা প্রয়োজন। এগুলো শরীর হাইড্রেট রাখতে সহায়তা করে।
  • ব্রেস্ট পাম্পঃ ব্রেস্ট পাম্প স্তনদুগ্ধের উৎপাদনের হার বাড়িয়ে দেয়। প্রত্যেকবার স্তনপান করানো হয়ে গেলে দুই থেকে তিন বার ব্রেস্ট পাম্প করান। তবে এটি ব্যবহার করার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
  • অ্যান্টিইনফ্লেমেটরি ডায়েটঃ বুকের দুধ উৎপাদন বাড়াতে খাবারের তালিকায় টাটকা শাক-সবজি, পিঁয়াজ, চিকেন, ডিম, দুধ, রসুন রাখতে হবে। ছাড়াও মরশুমি ফল ও ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ খাবার যেমন স্যালমন, ফ্ল্যাক্সবীজ গর্ভবতী মহিলাদের জন্য অত্যন্ত ভালো।
  • পর্যাপ্ত বিশ্রামঃ পর্যাপ্ত ঘুম হলে ব্রেস্ট মিল্কের উৎপাদনও অনেকটা বৃদ্ধি পায়। মাতৃত্বকালীন অবস্থায় শরীর ক্লান্ত থাকা স্বাভাবিক। আর ক্লান্ত থাকলে দুধ উৎপাদনের হারও কমে যেতে পারে। তাই পর্যাপ্ত পরিমাণ বিশ্রাম নিতে হবে।

কি খেলে বুকের দুধ বাড়ে

একটি শিশুর যথাযথ ভাবে বিকাশ সাধনের জন্য মায়ের দুধের বিকল্প নেই। এ কারণে শিশুকে নিয়মিত বুকের দুধ খাওয়াতে হবে। কিনা সেটাও খেয়াল করতে হবে কারণ স্তন্যপান করানো সকল নারীর স্তনের যে পর্যাপ্ত দুধ থাকবে এমনটা নাও হতে পারে। অনেকের নানা কারণে দুধ উৎপাদনের পরিমাণ কমে যায়, তখন বাচ্চা পর্যাপ্ত পরিমাণে দুধ পায় না।

বুকের দুধের ঘাটতি দেখে অনেক মা শিশুকে বাজারে প্রচলিত ফর্মুলা কিনে খাওয়ান। কিন্তু কোন ফর্মুলায় মায়ের দুধের মত ভাল খাবার হতে পারে না এ কারণে শিশু পর্যাপ্ত দুধ না পেলে প্রথমে প্রাকৃতিক উপায়ে স্তনের দুধ বাড়ানোর যায় কিনা চেষ্টা করে দেখতে হবে।

এমন কিছু খাবার রয়েছে যেগুলো গর্ভ অবস্থায় অথবা সন্তান প্রসবের পরে কোন মা নিয়মিত খান তাহলে তার শিশু কখনো বুকের দুধের ঘাড়তি অনুভব করবে না। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক বুকের দুধ বাড়াতে পারে এমন কিছু খাবার সম্পর্কে-

  • মৌরিঃ মৌরির সালাদ, মৌরি বীজ, মৌরি স্যূপ ও মৌরি রেসিপি- যেভাবেই খান না কেন, এই হার্বটি ল্যাকটেশন বা দুধের উৎপাদন বৃদ্ধি করতে বিশেষ সহায়ক হতে পারে। কেননা মৌরিতে আছে ফাইটোইস্ট্রোজেন যা দুধের জোগান বাড়ায়। এটি হজমেও সাহায্য করে।
  • মেথিঃ বুকের দুধের পরিমাণ বৃদ্ধির জন্য একটি প্রাকৃতিক ও কার্যকর উপায় হচ্ছে মেথি বীজ। কিছু গবেষণা বলছে যে, মেথি বীজ বুকের দুধ উৎপাদনে সহায়তা করতে পারে। মেথির দানা আর পাতায় অনেক ঔষধি গুণ আছে যা শরীরের জন্য খুব ভাল আর বুকের দুধের জোগান বাড়ায়। স্ট্যু, স্যুপ বা কারি, যে-কোনও কিছুতেই এটি ব্যবহার করা যায়।
  • পানিঃ ডা. বাক্সটন বাচ্চাকে বুকের দুধ খাওয়ানো নারীদেরকে প্রচুর পানি পানের পরামর্শ দিচ্ছেন, কারণ স্তন্যপানে মায়ের শরীর থেকে অনেক পানি বেরিয়ে যায়। তিনি বলেন, ‘স্তন্যপানকালে চিনিযুক্ত শরবত অথবা কোমল পানীয়ের পরিবর্তে পানি দিয়ে তৃষ্ণা মেটানো উচিত।
  • গাজরঃ গাজরে উপস্থিত ফাইটোইস্ট্রোজেন বুকের দুধ বাড়াতে সাহায্য করে, আর আপনার খাবারে প্রচুর খাদ্যগুণ যোগ করে। স্যালাত হিসেবে বা রান্না করেও এটি খেতে পারেন।
  • সজনে ডাটাঃ সজনে ডাটাতে থাকা আয়ন ও ক্যালসিয়াম বুকের দুধের জোগান বাড়ায়। সজনে ডাটাতে প্রচুর পুষ্টিকর উপাদান রয়েছে, সজনে ডাটার রান্না করা ঝোল গর্ভবতী মায়ের জন্য অনেক উপকারী।
  • গরম মসলাঃ তরকারিতে ব্যবহারের জন্য একটি জনপ্রিয় উপকরণ হচ্ছে গরম মসলা। গরম মসলা হচ্ছে বিভিন্ন মসলার ব্লেন্ড যা তরকারিতে ব্যবহার করলে খাবারের স্বাদ বেড়ে যায় বহুগুণ। আপনার স্তনে দুধের পরিমাণ বাড়াতে তরকারিতে গরম মসলার পরিমাণ বাড়িয়ে দিতে পারেন। এনওয়াইসি সার্জিক্যাল অ্যাসোসিয়েটসের সার্জন রায়ান নেইনস্টেইন বলেন, ‘গরম মসলা শরীরে ইস্ট্রোজেনের মতো কাজ করতে পারে।
  • হার্বাল চাঃ অ্যাক্ট ন্যাচারাল হেলথ অ্যান্ড ওয়েলনেসের নোটারি পাবলিক পাম পিন্টো জানান, ‘অনেক অসুস্থতায় হার্বাল চা পানে উপশম পাওয়া যায় এবং কিছু হার্বাল চা দুধ উৎপাদন ও শক্তির মাত্রা বৃদ্ধি করতে পারে।’ বুকে দুধের পরিমাণ বাড়াতে পারে এমন একটি হার্বাল চা হচ্ছে বিছুটির চা বা নেটল টি।
  • ছোলাঃ ছোলা তে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, বায়ো-অ্যাকটিভ কম্পাউন্ড আর অন্যান্য মাইক্রো-নিউট্রিয়েন্ট। এর ফাইটোইস্ট্রোজেন বুকের দুধ বাড়াতে সাহায্য করে।
  • ওটসঃ ওটস একটি গোটা দানার খাবার যা মায়ের জন্য খুবই স্বাস্থ্যকর। এটি অক্সিটোসিন হরমোন বাড়িয়ে বুকের দুধের জোগান বাড়াতে সাহায্য করে, এবং এই হরমোনটি বাচ্চার জন্ম আর স্তন্যপানের জন্য অত্যন্ত দরকারি।
  • ফ্ল্যাক্সসিডঃ ফ্ল্যাক্সসিড মাইক্রোনিউট্রিয়েন্টে সমৃদ্ধ এবং এর আলফা-লিনোলেনিক অ্যাসিড বাচ্চার বৃদ্ধি আর বিকাশের জন্য খুব উপকারী। স্মুদি অথবা স্যালাডে মিশিয়ে ফ্ল্যাক্সসিড খেতে পারেন।
  • ফল ও শাকসবজিঃ বেশি করে তাজা ফল ও শাকসবজি খাওয়ার অনেক কারণ রয়েছে, তার মধ্যে অন্যতম উপকারিতা হচ্ছে- এসব খাবার বুকে দুধের পরিমাণ বৃদ্ধিতে অবদান রাখতে পারে।

মায়ের বুকের দুধ বৃদ্ধির দোয়া

সন্তান প্রসবের পরে অনেক সন্তান পর্যাপ্ত পরিমাণে তার মায়ের বুকের দুধ পান করতে পারেন না। আর প্রতিটা শিশুর চাহিদাও এক থাকে না। এজন্য কারো কাছে বেশি হয় আবার কারো কাছে কম পড়ে। এখন আমরা অনেক মায়া রয়েছে যারা জানতে চাই বুকের দুধ বৃদ্ধির কোন দোয়া বা আমল রয়েছে কিনা।

আমরা অনেক খোঁজাখুঁজির পরেও এখন পর্যন্ত এমন কোন দোয়া পায়নি যে দোয়া পাঠ করার ফলে মায়ের বুকের দুধ বৃদ্ধি হবে বা এমন কোন আমলও পাওয়া যায়নি। যদি আপনার কোন জানাশোনা থাকে তাহলে আপনি অবশ্যই কমেন্টের মাধ্যমে আমাদেরকে জানাবেন। আমরা সেই বিষয়টি নিয়ে বিস্তারিত ভাবে জেনে আপনাদেরকে জানাবো।

যেহেতু মায়ের বুকের দুধের কোন দোয়া আমরা পাইনি। তাই বুকের দুধ বৃদ্ধি করার জন্য যে ঘরোয়া উপায় বা পদ্ধতি রয়েছে সেগুলো আমরা আপনাকে বিস্তারিত ভাবে জানিয়ে দেব। উপরে নিশ্চয়ই আপনারা এতক্ষণ জেনে গেছেন যে কিভাবে বুকের দুধ বৃদ্ধি করতে হয়। নিচে আমরা এই সম্পর্কে আরও আলোচনা করব।

তবে বুকের দুধ বৃদ্ধির দুইটি দোয়া পাওয়া যায় কিন্তু দোয়া দুইটি কতটা জোরালো তা সম্পর্কে আমাদের জানা নেই। তাই আমরা আপনাদেরকে জোর দিয়ে বলতে পারব না। কিন্তু দুয়া দুইটি আপনাদের জানা উচিত। সেজন্য আমি নিচে দোয়া দুইটি দিয়ে দিচ্ছি-

  • “ফিহিমা আয়না নিতা তাজরিয়ান”
  • “ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন আল্লাহুম্মা আজিরনি ফি মুসিবতি খাইরাম মিনহা”

আপনি চাইলে এই দুইটি দোয়া পাঠ করতে পারেন। তবে এই দুইটি দোয়া সম্পর্কে কোন জোরালো হাদিস এখন পর্যন্ত পাওয়া যায়নি বা যদিও থেকে থাকে সেটা আমরা এখন পর্যন্ত জানতে পারিনি।

বুকের দুধ বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায়

মায়ের বুকের দুধ বৃদ্ধির উপায় সম্পর্কে আমরা উপরের ইতিমধ্যে অনেক কিছু বিস্তারিত ভাবে বলে দিয়েছি। এছাড়াও আরো কিছু উপায় রয়েছে যেগুলো আপনি ঘরোয়া ভাবে করতে পারবেন। চলুন তাহলে জেনে ঘরোয়া ভাবে আর কি কি উপায়ে মায়ের বুকের দুধ বৃদ্ধি করা যায়-

  • ঘরোয়া পদ্ধতিতে দুধ বৃদ্ধির একটি উত্তম উপায় হচ্ছে মাকে প্রতিদিন গরম দুধের সঙ্গে কালোজিরা গুঁড়া মিশিয়ে একটি প্যাক বানিয়ে প্রতিদিন রাতে এক গ্লাস করে খেতে হবে। এতে বুকের দুধ উৎপাদনে পরিমাণ অনেক গুনে বেড়ে যাবে।
  • আরেকটি ঘরোয়া উত্তম পদ্ধতি হলো আপনি পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করবেন। কেননা বিভিন্ন গবেষণা থেকে দেখা গেছে যে মায়ের বুকের দুধ উৎপাদনের জন্য সুষম পানি অত্যন্ত জরুরী। আর আপনার শরীরে যদি পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি না থাকে তাহলে দুধ উৎপাদনের হার কমে যাবে এটাই স্বাভাবিক। তাই পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করবেন।
  • এছাড়াও ঘরোয়া উপায় আপনি আরও একটি জিনিস খেতে পারেন সেটি হচ্ছে মেথি। এটি বুকের দুধ বৃদ্ধি করতে অত্যন্ত কার্যকারী। আপনি যেভাবে খুশি সেভাবে মেথি খেতে পারেন। অবশ্যই প্রতিদিন একটু করে মেথি খাওয়ার চেষ্টা করবেন।
  • বেস্ট পাম করাবেন বেশি বেশি এতে করে আপনার বুকে দুধ উৎপাদনের হাড় বেড়ে যাবে। প্রতিবার বাচ্চাকে দুধ পান করানোর পর অবশ্যই পাঁচ থেকে ছয় বার পেস্ট পাম করাবেন। এটি বুকের দুধ বৃদ্ধির জন্য গবেষণায় প্রমাণিত একটি প্রক্রিয়া।
  • মাতৃত্বকালীন অবস্থায় অবশ্যই আপনাকে পর্যাপ্ত পরিমাণে বিশ্রাম নিতে হবে। বড় বড় বিশেষজ্ঞ ডাক্তারেরা এই বিষয়ে বিশেষভাবে পরামর্শ দিয়ে থাকেন। কিন্তু আমরা কয়জনই বা তা শুনি। এসব কিছু অনিয়ম করার জন্যই আমাদের বুকের দুধ উৎপাদনের হার কমে যায়। তাই পর্যাপ্ত পরিমাণে বিশ্রাম নিবেন।

কোন ফল খেলে বুকের দুধ বাড়ে

বুকের দুধ বৃদ্ধির জন্য কোন ফল খাবেন। এ ধরনের প্রশ্ন আমাদের সকলের মনে হয়।আসলে এমনভাবে কোন ফল উল্লেখ করা হয়নি। যে এই ফল খেলে আপনার বুকের দুধ উৎপাদনের হার বেড়ে যাবে। তবে গর্ভকালীন অবস্থা থেকে আপনাকে বেশি বেশি সবজি খেতে হবে।

সতেজ শাকসবজি বুকের দুধ উৎপাদনে বিশেষভাবে ভূমিকা পালন করে। আর বুকের দুধ বৃদ্ধির জন্য কোন কোন খাবার খাবেন সে বিষয়ে আমরা উপরে বিস্তারিত ভাবে বলেই দিয়েছি। বিশেষজ্ঞ ডাক্তাররা তেমন ভাবে কোন ফলের নাম উল্লেখ করেন না। বিশেষজ্ঞরা বলেন সতেজ ফল খেতে।

তবে আপনি এই সময়ে বেশি বেশি গাজর খাবেন। গাজর বুকে দুধ উৎপাদনে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। তাই বুকের দুধের ঘাটতি মনে হলে বেশি বেশি করে গাজর খাবেন। এছাড়াও এমনিতে গাজর খাবেন গাজরে প্রচুর পুষ্টিগুণ রয়েছে। আশা করি আপনি বুঝতে পেরেছেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

SM TECHY এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url