স্বপ্নদোষ হলে কি গোসল ফরজ - স্বপ্নদোষ থেকে মুক্তির উপায়

স্বপ্নদোষ কোন রোগ নয় এটি একটি প্রাকৃতিক স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। প্রতিটি প্রাপ্তবয়স্ক নারী পুরুষ উভয়ের ক্ষেত্রে এই বিষয়টি স্বাভাবিক একটি প্রক্রিয়া। অনেকের মনে প্রশ্ন জাগে স্বপ্নদোষ হলে কি গোসল ফরজ। একজন মুসলিম হিসেবে আপনার এই বিষয়টি জানা অত্যাবশ্যক। এছাড়াও যাদের স্বপ্নদোষ একটু বেশি হয় তারা জানতে চায় স্বপ্নদোষ থেকে মুক্তির উপায়।

স্বপ্নদোষ হলে কি গোসল ফরজ - স্বপ্নদোষ থেকে মুক্তির উপায়

এই বিষয়গুলো সম্পর্কে তো আমরা আজকে জানবো এছাড়াও আজকে আমরা আরো অনেক বিষয় সম্পর্কে জানব। জেনে নিন আজকে কি কি বিষয় সম্পর্কে জানতে চলেছেন- স্বপ্নদোষ হলে কি কি করা যাবে না, ঘন ঘন স্বপ্নদোষ হলে কি ক্ষতি হয়, স্বপ্নদোষ কি রোজা ভঙ্গের কারণ, সেহরি খাওয়ার পর স্বপ্নদোষ হলে কি রোজা হবে। আজকের পোস্টে এই সকল বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।

পোস্ট সূচিপত্র

স্বপ্নদোষ হলে কি গোসল ফরজ

শরীর ধৌত করে পবিত্রতা অর্জনের জন্য আমরা প্রতিনিয়ত গোসল করে থাকি, এই গোসল কে বলা হয় সাধারণ গোসল। এখন আমাদের জানার প্রয়োজন স্বপ্নদোষ হলে গিয়ে গোসল ফরজ হয়। আমাদের অনেকেরই এই সম্পর্কে সঠিক ধারণা রয়েছে আবার অনেকেই ন্যূনতম ধারণাও নেই।

স্বপ্নদোষ হলে গোসল ফরজ হয় কিনা তা জানার জন্য আপনাকে অবশ্যই আগে জানতে হবে যেসব কারণে ফরজ গোসল করতে হয়। কেননা ফরজ গোসল করার আগে আপনাকে জানতে হবে যে কি কারণে আপনি পুরুষ গোসল করবেন বা আপনার সঙ্গে কি ঘটলে ফরজ গোসল করতে হবে।

অপবিত্রতা থেকে পবিত্র হওয়ার জন্য বাধ্যতামূলক যে গোসল করতে হয় তাই ফরজ গোসল। তিনটি অবস্থায় গোসল ফরজ হয়। এ অবস্থায় গোসল না করলে অপবিত্র থাকতে হয়। চলুন তাহলে জেনে নেই গোসল ফরজ হয় যেসব কারণে-

  • স্বপ্নদোষ হলেঃ ঘুম কিংবা জেগে থাকা অবস্থায় শারীরিক উত্তেজনার সঙ্গে বীর্যপাত হলে ওই ব্যক্তির ওপর গোসল করা ফরজ। কারণ অনেক সময় ঘুমের স্বপ্নদোষ হলে টের পাওয়া যায় না। ঘুম থেকে জেগে ওঠার পর যদি শরীরে থাকা কাপ কাপড়ের নাপাকি লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই ফরজ গোসল করতে হবে। সে ক্ষেত্রে আপনার স্বপ্ন দোষের কথা স্মরণ থাকুক আর না থাকুক গোসল করা আপনার জন্য ফরজ।
  • হায়েজ-নেফাস থেকে মুক্ত হলেঃ নারীদের মাসিক ঋতুস্রাব বন্ধ হলে এবং সন্তান প্রসব করার পর রক্ত বন্ধ হলে পবিত্রতার নিয়াতে গোসল করা ফরজ। যতদিন রক্ত বন্ধ না হবে ততদিন ওই নারী অপবিত্র থাকবে। এইজন্য রক্তপাত হওয়া বন্ধ হওয়ার পরেই পবিত্রতা অর্জনের নিয়াতে ফরজ গোসল করে নিতে হবে।
  • স্বামী-স্ত্রী একসঙ্গে মেলামেশা করলেঃ সহবাস করলে স্বামী স্ত্রী উভয়ের ওপর গোসল করা ফরজ। স্বামী-স্ত্রীর সহবাসের ক্ষেত্রে স্ত্রীর গোপনাঙ্গে পুরুষাঙ্গ সর্বনিম্ন সুপারি পরিমাণ অংশ প্রবেশ করালেই উভয়ের ওপর গোসল হয়ে যাবে। এক্ষেত্রে বীর্যপাত হোক আর না হোক উভয়কে গোসল করতে হবে। (মুসলিম ও বুখারী)

আশা করি উপরিক্ত আলোচনা থেকে আপনি ইতিমধ্যে বুঝে গেছেন যে স্বপ্নদোষ হলে আপনার জন্য গোসল ফরজ হবে কিনা। তবে এক কথায় বলে দিই আপনি যদি চেতন অথবা অচেতন অবস্থায় আপনার উত্তেজনা বৃদ্ধি পেয়ে বীর্যপাত হয় তাহলে অবশ্যই আপনাকে নাপাকি দূর করার জন্য ফরজ গোসল করতে হবে।

স্বপ্নদোষ হলে কি কি করা যাবে না

নারী-পুরুষ যখন প্রাপ্তবয়স্ক হয় তখন তাদের মধ্যে স্বপ্ন দেশের প্রবণতা দেখা দেয়। এটি কারো কারো ক্ষেত্রে অনেক বেশি হয়ে থাকে আবার কারো কারো ক্ষেত্রে অনেক কম হয়ে থাকে। এটা নিয়ে কোন চিন্তার কারণ নেই। কেননা এটি একটি প্রাকৃতিক স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। এখন অনেকের মনে প্রশ্ন স্বপ্নদোষ হলে কি কি করা যাবে না।

আসলে স্বপ্নদোষ হলে আপনার পবিত্র শরীর-অপবিত্র হয়ে যায়। এই জন্য আপনাকে আগে পবিত্রতা অর্জন করতে হবে তারপরে ইসলামের যাবতীয় পদার্পণ অনুসরণ করতে হবে। কেননা আপনি অপবিত্র অবস্থায় ইসলামের কোন কাজই করতে পারবেন না। এজন্য স্বপ্নদোষ হলে আপনাকে সর্বপ্রথম পবিত্রতা অর্জন করতে হবে।

এক্ষেত্রে শুধু নাভির নিচ থেকে বা পর্যন্ত ধুয়ে ফেলে, প্যান্ট পরিবর্তন করলেই পবিত্রতা হবে না।স্বপ্নদোষের পর পবিত্রতা অর্জন করতে হলে আপনাকে গোসলের ফরজ অনুসরণ করে, গোসল করে পবিত্রতা অর্জন করতে হবে। এরপরে আপনি ইসলামের সমস্ত কার্যকলাপ করতে পারবেন।

হযরত উম্মে সালমা রাজি আল্লাহ তা'আলা আনহু হতে বর্ণিত,

স্বপ্নদোষ হলে কি কি করা যাবে না

তিনি বলেন,হযরত আবু তালহা রাযি এর স্ত্রী উম্মে সুলাইম রাযি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নিকট এসে বললেন,ইয়া রাসূলুল্লাহ সাঃ! নিশ্চয় আল্লাহ হককে প্রকাশ করতে লজ্জাবোধ করেন না,মহিলার উপর কি গোসল ফরয হবে, যখন মহিলার স্বপ্নদোষ হবে? রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন,হ্যা মহিলার উপরও গোসল ফরয হবে,যখন মহিলা পানিকে দেখবে।(সহীহ বোখারী-৩৭৩,সহীহ মুসলিম-৪৭১)

উপরের আলোচনা থেকে বোঝা যায় যে স্বপ্নদোষ হলে আপনি অপবিত্র হয়ে যান, এই জন্য আপনি ইসলামের কোন কার্যকলাপ করতে পারবেন না। যদি ইসলামের কোন কার্যকলাপ করতে হয় তাহলে আপনাকে সর্বপ্রথম ফরজ গোসল এর নিয়ম অনুসরণ করে, গোসল করে আপনাকে পবিত্রতা অর্জন করতে হবে।

স্বপ্নদোষ থেকে মুক্তির উপায়

প্রত্যেকটি প্রাপ্তবয়স্ক নারী পুরুষের ক্ষেত্রে স্বপ্নদোষ একটি প্রাকৃতিক সাধারণ একটি প্রক্রিয়া। এটি সকল নারী পুরুষের ক্ষেত্রে হয়ে থাকে। স্বপ্নদোষ কে আমরা অনেকেই সমস্যা মনে করি। আসলে এটি কোন সমস্যা নয় এটি একটি প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া। এটি কারো ক্ষেত্রে বেশি হয় আবার কারো ক্ষেত্রে কম হয়।

পুরুষদের ক্ষেত্রে স্বপ্নদোষ হচ্ছে কিনা তা কাপড়ের লেগে থাকা প্রমাণ থেকে সহজে অনুমান করা সম্ভব হয়। কিন্তু নারীদের বেলায় অনুমান তুলনামূলক জটিল। কারণ স্বপ্নদোষের ফলে নারীর যোনিপথ থেকে নির্গত বীর্য রস কাপড়ে লাগার আগে গঠনগত কারণে জনিতেই শুকিয়ে যায়। এইজন্য নারীদের ক্ষেত্রে এটি নিশ্চিত করা একটু জটিল হয়।

প্রাপ্ত বয়স্ক নারী-পুরুষের স্বপ্নদোষের মাত্রা বেড়ে যায় যদি তিনি টেস্টোসটেরন সমৃদ্ধ ওষুধ গ্রহণ করেন। একটি গবেষণায় দেখা গেছে, কিছু সংখ্যক নারী-পুরুষের দেহে টেস্টোসটেরনের মাত্রা বৃদ্ধির ফলে তাদের স্বপ্নদোষের মাত্রাও মারাত্মকভাবে বেড়ে গেছে। ১৭ শতাংশ থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯০ শতাংশে।

কারো কারো ক্ষেত্রে স্বপ্নদোষ অনেক বেশি হয়। এমনও হয় কি প্রতিদিন স্বপ্নদোষ হতে থাকে। যার ফলে সে মনে করে, এটি মনে হয় আমার জন্য অনেক বড় একটি সমস্যা। কিন্তু আপনি হয়তো জানেন না এটা কোন সমস্যা নয়। এখন প্রশ্ন হচ্ছে যে স্বপ্নদোষ থেকে মুক্তির উপায় কি বা এর থেকে কিভাবে মুক্তি পাওয়া যায়।

  • গবেষণা করে দেখা গাছে যে নিষ্ক্রিয় মানুষেরা সাধারণত বেশি নাইটফল বা স্বপ্নদোষ এর শিকার হয়ে থাকেন।দিনে কম করে ৪৫ মিনিট ব্যায়াম করতে পারলে এই ধরণের সমস্যা থেকে দূরে থাকাকে যেতে পারে।
  • নিজের চিন্তা ভবনকে নিয়ন্ত্রণ করতে না পারা কেও নাইটফল বা স্বপ্নদোষ এর কারণ হিসেবে ধরা হয়. সে ক্ষেত্রে মেডিটেশন বা যোগ ব্যায়াম খুবই কার্যকর।
  • পর্ন মুভি-ভিডিও ক্লিপ দেখা থেকে বিরত থাকুন। বিবাহিত নারী-পুরুষ যাদের স্বামী-স্ত্রী প্রবাসে থাকেন তারা যৌন চিন্তা বাদ দিয়ে পরিবার-সমাজ নিয়ে পজেটিভ চিন্তা করুন।
  • অশ্বগন্ধা স্বপ্নদোষে সৃষ্ট সমস্যার উপকরণসহ সর্বোপরি যৌন স্বাস্থ্য শুদ্ধি হরমোন ব্যালেন্স এবং হস্থমৈথুন এর ফলে দুর্বল হয়ে যাওয়া পেশি শক্তি ফিরে পাওয়া ও ছোট খাটো অসুস্থ সারিয়ে তুলতে সাহায্য করে।
  • রাস্তা-ঘাটে চলার সময় পুরুষগণ দৃষ্টি সংযত রাখুন এবং নারীগণ সাবলীল পোষাক পরিধান করুন, যাতে আপনার শরীরের বিশেষ দৃশ্য পুরুষের যৌন উত্তেজনার কারণ না হয়।
  • তুলশিপাতার রস মেশানো চা ও এই ধরণের সমস্যার জন্য খুবই কার্যকর।
  • বটল লাউ -এর জুস, নাইটফল বা স্বপ্নদোষকে রুখতে সাহায্য করে কারণ এই জুস টি শরীর কে ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে থাকে।
  • বিশেষ করে রাতের দিকে যৌন সম্পর্কিত বিষয়বস্তু দেখা বন্ধ করুন ও তার বদলে ঠান্ডা ও শান্ত সংগীত সোনার চেষ্টা করুন।
  • অশ্বগন্ধা, ত্রিফলা পাউডার বা শিলাজিত মত বিভিন্ন হার্বস আয়ুর্বেদীয় মতে, এই ধরণের সমস্যার প্রতিকার হিসেবে প্রমাণিত।

ঘন ঘন স্বপ্নদোষ হলে কি ক্ষতি হয়

প্রকৃতির স্বাভাবিক নিয়মে প্রতিটি প্রাপ্তবয়স্ক মেয়ে এবং ছেলের উভয়েরই স্বপ্নদোষ হয়ে থাকে। এটি সম্পূর্ণ একটি প্রাকৃতিক স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। এটি বেশি হলেও তা নিয়ে কোন উদ্দেশ্য চিন্তা করার দরকার নেই। আপনি যদি কখনোই হস্তমৈথুন না করেন তাহলে এটা আপনার ক্ষেত্রে একটু বেশি হবে।

কেননা প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার পরে প্রাকৃতিকভাবেই এই প্রক্রিয়াটি সকলের হয়ে থাকে। এই প্রক্রিয়াটি যৌবন বয়সে একটু বেশি হবে এটাই স্বাভাবিক। এই জন্য এটা নিয়ে কোন দুশ্চিন্তা করবেন না। ঘনঘন স্বপ্নদোষ হওয়া কোন ক্ষতিকারক দিক নয়। তবে আপনার শরীর একটু দুর্বল লাগতে পারে। এছাড়া আর কোন ধরনের সমস্যা হয় না।

তরুণ বয়সে অনেকেরই স্বপ্নদোষ হতে পারে, যা এই বয়সে স্বাভাবিক। এটি কোনো অসুখের মধ্যে পড়ে না। আর কোনো ওষুধের মাধ্যমে এটিকে নিয়ন্ত্রণও করা যায় না। আপনাকে অবশ্যই বিভিন্ন কাজের মধ্যে ব্যস্ত থাকতে হবে, পড়াশোনা করতে হবে। সর্বোপরি ওই ধরনের চিন্তা থেকে নিজেকে বিরত রাখতে হবে।

স্বপ্নদোষ কি রোজা ভঙ্গের কারণ

স্বপ্নদোষ সম্পর্কে তো আপনারা উপরে বিস্তারিত ইতিমধ্যে জেনে গেছেন। এখন জানার বিষয় হলো রমজান মাসে রোজা রাখা অবস্থায় যদি স্বপ্নদোষ হয় তাহলে কি রোজা ভঙ্গ হয়ে যাবে। এই বিষয়ে অনেকের মনেই ভুল ধারণা রয়েছে। আজকে আমি আপনাদের ভুল ধারণাগুলো দূর করে দেব।

রোজা থাকা অবস্থায় সেহরি খাওয়ার পরে অথবা দুপুরে ঘুমানো নিষেধ নয়। এমনকি এই সময়ে যদি আপনার স্বপ্নদোষ হয় তাহলে আপনার রোজা ভাঙবে না। তবে স্বপ্নদোষ হওয়ার কারণে আপনাকে ফরজ গোসল করতে হবে। কিন্তু কেউ কেউ মনে করেন রোজা অবস্থায় যদি স্বপ্নদোষ হয় তাহলে রোজা ভেঙ্গে যায়, এটা সম্পূর্ণই ভুল ধারণা।

উম্মুল মুমিনিন উম্মে সালামা (রা.) বলেন, আবু তালহা (রা.)-এর স্ত্রী উম্মে সুলাইম (রা.) আল্লাহর রাসুল (সা.)-এর নিকট এসে আরজ করলেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল! আল্লাহ তাআলা সত্যের বিষয়ে নিঃসঙ্কোচ। (তো আমার জিজ্ঞাসা এই যে,) কোনো নারীর স্বপ্নদোষ হলে কি তার উপর গোসল ফরজ হয়?’

উত্তরে আল্লাহর রাসুল (সা.) বললেন, ‘হ্যাঁ। যদি সে পানি (ভেজা) দেখতে পায়।’ (সহিহ বুখারি : ১/৪২)

সেহরি খাওয়ার পর স্বপ্নদোষ হলে কি রোজা হবে

রোজা রাখা অবস্থায় স্বপ্নদোষ হলে রোজা ভাঙ্গে কিনা এ বিষয়ে উপরে আলোচনা করা হয়েছে আপনারা হয়তো ইতিমধ্য জেনে গেছেন। আপনাদেরকে আবারও ক্লিয়ার করে বলে দিন যদি আপনাদের রোজা রাখা অবস্থায় স্বপ্নদোষ হয় তাহলে আপনাদের রোজা ভঙ্গ হবে না।

বরং স্বপ্নদোষ হওয়ার হলে আপনাকে ফরজ গোসল করতে হবে। এটা বাধ্যতামূলক। এই জন্য সেহরি খাওয়ার পর স্বপ্নদোষ হলে ভয় পাওয়ার কোন দরকার নেই। যদি স্বপ্নদোষ হয় তাহলে আপনি ফরজ গোসল করে পবিত্রতা অর্জন করে নিবেন।

এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। উপরোক্ত বিষয়ে আল্লাহ তা'আলা আমাদেরকে আমল করার তৌফিক এনায়েত করুন, আমীন। সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন। আবার কথা হবে নতুন কোন পোস্টে এইরকম ইনফরমাটিভ কিছু বিষয় নিয়ে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

SM TECHY এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url