ফেসিয়াল করার উপকারিতা - কতদিন পর পর ফেসিয়াল করতে হয়

বর্তমান সময়ে ফেসিয়ালের ব্যবহার ব্যাপক থেকে ব্যাপকতার হচ্ছে। কিন্তু আপনি কি ফেসিয়াল করার উপকারিতা জানেন বা কতদিন পর পর ফেসিয়াল করতে হয়সেটা কি জানেন। বিভিন্ন ধরনের ফেসিয়াল বিউটি পার্লার থেকে এখন সেলুনেও ব্যবহৃত হচ্ছে। ফেসিয়াল করে ত্বকের হারিয়ে যাওয়া লাবণ্য ফিরে পাওয়া যায় এবং ত্বক উজ্জ্বল ও মসৃন হয়। এছাড়াও ফেসিয়াল করার উপকারিতাঅনেক।

ফেসিয়াল করার উপকারিতা

আমরা কেউ সঠিকভাবে জানি নাকতদিন পরপর ফেসিয়াল করতে হয়। ফেসিয়াল কত ধরনের হয় কোন ফেসিয়াল কোন ত্বকের জন্য করা উচিত, এবং ফেসিয়ালের উপকারিতা এটি করতে কেমন খরচ হয়। সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। আপনি যদি এসব কিছু সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আমাদের পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।

পোস্ট সূচিপত্রঃ ফেসিয়াল করার উপকারিতা - কতদিন পর পর ফেসিয়াল করতে হয় 

ফেসিয়াল করার উপকারিতা

প্রতিদিনের দূষণে আমাদের ত্বক দিনে দিনে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। তাছাড়া তো রোদের তাপ, মানসিক চাপ ও পরস বাড়ার কারণে ত্বকের নানা সমস্যা দেখা দেয়। এসব কিছু দূর করে ত্বকের পরিছন্নতা ও সজীবতা ফিরিয়ে আনতে অন্তত মাসে একবার ফেসিয়াল করা দরকার। ফেসিয়াল করার মাধ্যমে ত্বকে নতুন কোষ জন্মায়। 

২৫ ৩০ বছরের আগে ফেসিয়াল করা ঠিক না এ ধারণাটাই সম্পূর্ণ ভুল। ফেসিয়াল আমাদের ত্বককে পরিষ্কার ও টান টান করে রাখে। আপনি যদি নিয়মিত ফেসিয়াল করেন, তো আপনাকে দেখে কেউ আপনার বয়স আন্দাজ করে বলতে পারবে না। তাহলে বুঝতেই তো পারছেন ফেসিয়ালের কত উপকারিতা। চলুন আমরা ফেসিয়ালের উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জেনে নেই-
  • দাগ ও পিম্পল দূর হয়ে যায় ফেসিয়ালের ত্বকের অযাচিত দাগ চলে যায়। আমার ব্রণ বা পিম্পলের সমস্যা থাকলেও তা দূর হয়ে যায়।
  • নিয়মিত ফেসিয়াল করলে, আপনার বয়স বাড়লেও আপনার ত্বকের বয়স বাড়ে না।
  • ত্বকের মৃত কোষ দূর হয়ে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায়।
  • ফেসিয়াল করলে কোলাজেন উৎপন্ন হয়, যা ত্বককে টান টান করে এবং ত্বকের লাবণ্য ধরে রাখে।
  • ত্বকের লাবণ্য ভাব ধরে রাখার জন্য ফেসিয়ালের পাশাপাশি ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করতে হবে।

ফর্সা হওয়ার ফেসিয়াল

সুন্দর ও সুস্থ ত্বকের জন্য প্রয়োজন ত্বকের সঠিক পরিচর্যা। আর ত্বক পরিষ্কার রাখতে ফেসিয়াল অত্যন্ত কার্যকারী। কিন্তু আমরা বুঝতে পারি না, কোন ফেসিয়াল আমাদের ত্বকের জন্য প্রয়োজন। চলুন তাহলে জেনে নেই কোন ধরনের ত্বকে, কোন ফেসিয়াল করা প্রয়োজন-

পাল ফেসিয়ালঃ এই পেশার প্রায় সব ধরনের ত্বকের জন্য প্রযোজ্য। বয়স একটু বেশি হলে পাল ফেসিয়াল করা দরকার। এটি স্পর্শকাতর ত্বকে বেশ কার্যকারী।

অ্যালোভেরা ফেসিয়ালঃ ত্বক অতিরিক্ত শুষ্ক বা সেনসিটিভ হলে অ্যালোভেরা ফেসিয়াল সে ত্বকের জন্য খুবই কার্যকারী। এটি মুখের ব্রণ দূর করে, সেই সঙ্গে বয়সের ছাপও লুকিয়ে ফেলে।

গোল্ড ফেসিয়ালঃ মধ্যবয়সী নারীদের জন্য এই ফেসিয়াল অনেক কার্যকারী। যেসব তোকে একটু হলুদ আভা থাকে সেসব ত্বকের জন্য এই ফেসিয়াল উজ্জ্বল ভাব আনে দ্রুত। ত্বকের লাবণ্য উজ্জ্বলতা আনতে গোল্ড ফেসিয়াল খুবই কার্যকারী।

অ্যারোমা ফেসিয়ালঃ বিয়ের কনে কে সাজানোর জন্য অ্যারোমা ফেসিয়াল করা হয়। এই ফেসিয়াল প্রায় সব ত্বকের জন্য প্রযোজ্য।

এন্টি-রিংকেল ফেসিয়ালঃ যাদের অতিরিক্ত শুষ্ক ত্বক তাদের এই ফেসিয়াল করা অত্যন্ত দরকার। বয়স বাড়ার সাথে সাথে চামড়া কুচকে যাওয়া, ভাঁভ পরা এবং ঝুলে যাওয়া ইত্যাদি নানা ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। অ্যান্টি রিংকেল ফেসিয়াল এসব সকল সমস্যার সমাধান করে, আপনার ত্বকে মসৃণ করে তুলবে।

পিম্পেল ফেসিয়ালঃ এই ফেসিয়াল যাদের ত্বকে ব্রণ এবং তৈলাক্ত ভাব থাকে তাদের জন্য কার্যকারী। এটা প্রায় সব বয়সী মানুষ করতে পারেন। যাদের ত্বকে ব্রণ রয়ে,ছে তারা মাসে দুইবার এই ফেসিয়াল করলে, ব্রণের সমস্যা আস্তে আস্তে দূর হয়ে যাবে।

স্কিন টাইটেনিং ফেসিয়ালঃ ওজন বাড়লে বা বয়স জনিত কারণে আমাদের মুখে চামড়ার নষ্ট হয়ে ত্বক ঝুলে পড়ার সম্ভাবনা থাকে। ঝুলে পড়া দূর করতে আপনি স্কিন টাইটেনিং ফেসিয়াল করতে পারেন।

ফ্রুট ফেসিয়ালঃ বিভিন্ন ফলের ফেসিয়াল আমাদের ত্বকের জন্য অনেক উপকারী, সাধারণত এই ফেসিয়ালকে আমরা ফুট ফেসিয়াল বলি। এই ফেসিয়াল সব ত্বকের জন্য ভালো। এর কোন সাইড ইফেক্ট নেই। এই ফেসিয়াল করলে ত্বকের ভিতর থেকে ময়লা দূর হয় এবং ত্বক টানটান ও উজ্জ্বল হয়। 

এখন তো আমরা সবাই ফেসিয়াল করি। কিন্তু আমরা জানি না যে কোন ফেসিয়াল ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে আমাদের ফর্সা করে তোলে। আমাদের ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়িয়ে ফর্সা করতে আমরা গোল্ড ফেসিয়াল করতে পারি। এটি ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে দেয়। চলুন জেনে নেই কিভাবে গোল্ড ফেসিয়াল করতে হয়-
  • প্রথমে গোল্ড ফেসিয়ালের কোওটা থেকে গোল্ড ক্লিনেজার ব্যবহার করে নিন। তারপর মুখ এবং গলায় ভালোভাবে মাসাজ করে নিন, ৫ থেকে ১০ মিনিট মাসাজ করার পর পরিষ্কার পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন।
  • এবার গোল্ড ফেসিয়ালের কৌটা থেকে আগের মতো ক্লিনেজার নিয়ে মুখে এবং গলায় ম্যাসাজ করতে থাকুন। পাঁচ থেকে দশ মিনিট ম্যাসাজ করার পর ভালোভাবে ধুয়ে ফেলুন।
  • এবার পরিমাণ লাগিয়ে নিন এবার পরিমাণ মতো গোল্ড ক্রিম নিন। মুখেও গলায় সমানভাবে গোল্ড ক্রিম লাগিয়ে নিন। এরপর পাঁচ থেকে আট মিনিট ভালোভাবে ম্যাসাজ করুন এবং কিছুক্ষণ সময় অপেক্ষা করে জেল দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন।
  • এবার গোল্ড ফেসিয়াল এর কিট থেকে গোল্ড জেল নিন, মুখে এবং গলায় ভালোভাবে মাসাজ করুন। এরপর পরিষ্কার পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন। এবার আপনি মুখে অনেকটা শীতল অনুভব করবেন।
  • আপনার মুখে বিদ্যমান ট্রিটমেন্ট প্যাকটি পরিমান মত নিয়ে মুখে এবং গলায় না গিয়ে নিন কিছু সময় চুপচাপ শুয়ে অপেক্ষা করুন।
  • গোল্ড ফেসিয়ালের ট্রিটমেন্ট প্র্যাকটি সম্পন্নভাবে শুকিয়ে গেলে, পরিষ্কার পানিতে হাত ডুবিয়ে আঙ্গুল দিয়ে আস্তে আস্তে তুলে ফেলুন এরপর পরিষ্কার এবং শীতল পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন। 

অয়েলি স্কিনের জন্য কোন ফেসিয়াল ভালো

আপনার ত্বক যদি তৈলাক্ত হয় তাহলে আপনি যেকোনো ধরনের ফেসিয়াল ব্যবহার করতে পারবেন না। হয়তো যখন ফেসিয়াল করবেন তখন কিছু হবে না, কিন্তু পরবর্তীতে সাইড ইফেক্ট দেখা দিবে, যদি আপনি সঠিক ফেসিয়াল না ব্যবহার করেন। তাহলে চলুন দেখে নেই ত্বকের জন্য কোন কোন ফেসিয়াল করা উচিত-

ক্লেনজিংঃ প্রথমে ভালোমতো মুখ পরিষ্কার করে নিতে হবে। মুখে যেন কোনো রকম ধুলো-ময়লা বা তেল লেগে না থাকে। কার্বন যুক্ত ক্লিনজার ব্যবহার করে মুখ পরিষ্কার করতে হবে। আপনি চাইলে বাড়িতে ওটস ও টক দই চেয়ে মুখে মেখে নিন। এটি আপনার মুখ পরিষ্কার করবে।

স্টিমিংঃ আপনি যদি স্টিম নেন তাহলে মুখ অনেক নরম হয়, এবং আপনার ব্যবহার করা ক্রিম অনেক ভালোভাবে কাজ করে, মুখের সব ময়লা দূর করে পরিষ্কার করতে পারে। তৈলাক্ত ত্বকের ক্ষেত্রে স্টিম মেশিনে জলের মধ্যে রোজমেরি এসেনসিয়াল তেল কয়েক ফোঁটা নিয়ে, তারপর মুখে ভাব নিন। এভাবে কিছুক্ষণ রাখার পরে মুখ ভালো ভাবে তোয়াল দিয়ে পরিষ্কার করে নিন। 

মাস্কিংঃ ফেসিয়াল এর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো মাস্কিং । এজন্য তৈলাক্ত দেখে ত্বকের ক্ষেত্রে খুব সতর্কভাবে মাক্স ব্যবহার করতে হবে। একটি পাত্রে পরিমাণ মতো টক দই, টমেটো রস, মুলতানি মাটি ভালো করে মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে নিন। এবারে পেস্টটি চোখ চোখ আর ঠোঁট ব্যতীত পুরো মুখে লাগিয়ে ১০ থেকে ২০ মিনিট চোখ বন্ধ করে বসে থাকুন। শুকিয়ে গেলে অল্প পানি দিয়ে ম্যাসাজ করে তুলে ফেলুন।

টোনিংঃ মাক্স লাগানোর পর তৈলাক্ত ত্বকের ক্ষেত্রে টোনার লাগানো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। গোলাপজলকে টোনার হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন।

মশ্চারাইজংঃ সর্বশেষে ত্বককে মশ্চারাইজার করা। আপনার ত্বকের সঙ্গে যে মশ্চারাইজ কোন প্রতিক্রিয়া করে না। সেই মোশারাইজার ব্যবহার করতে হবে মুখে, গলায়, ঘাড়ে ভালো করে ম্যাসাজ করে লাগিয়ে নিবেন। 

ফেসিয়াল করার পর কি করা উচিত

আমরা ত্বকের যত্নের জন্য অনেক ধরনের ফেসিয়াল করে থাকি। কিন্তু অনেক সময় দেখা যায় যে ফেসিয়াল করার পর ত্বক নাজুক হয়ে পড়ে, তখন ত্বকের বাড়তি যত্নের প্রয়োজন হয়। তাহলে চলুন জেনে নিয়ে ফেসিয়াল করার পর কিভাবে ত্বকের যত্ন নিবেন-

ফেসওয়া বা শাবানঃ স্পেশালে যদি ব্লিচিং ক্রিম ব্যবহার করা হয় তবে পরবর্তী ১২ ঘণ্টার মধ্যে সাবান বা ফেসওয়াশ ব্যবহার করবেন না। কারণ এগুলোর মধ্যে থাকা আর বেইচিং এর সঙ্গে বিক্রিয়া করে রিকম্বিনেশন করে।

স্টিমঃ ফেসিয়াল করার পরে স্টিম নেওয়া উচিত নয়। কেননা ফেসিয়াল এই চেহারা গ্লো আনার জন্য সিস্টেম ব্যবহার করা হয়। পরবর্তীতে যদি আবার ব্যবহার করা হয়, তাহলে লাবণ্য কমে যেতে পারে।

ম্যাসাজঃ ফেসিয়াল করার পর, পরবর্তী তিন দিন কোন ধরনের ম্যাসাজ নেওয়া যাবে না। যদি ফেসিয়াল করার পরে ম্যাসাজ নেওয়া হয়, তাহলে ত্বকে লাল প্যাচের মত দাগ পড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

ভারী মেকআপঃ ফেসিয়াল করার পর আগামী ৭২ ঘন্টা অর্থাৎ ৩ দিন কোন ধরনের মেকআপ করা যাবে না। যদি মেকআপ করা হযতাহলে ত্বকে ইনফ্লামেশন দেখা দিতে পারে। বিশেষ করে যেসব মেকআপ গুলোতে কৃত্রিম রং এবং সুগন্ধি ব্যবহার করা হয়েছে সেগুলো তো লাগানোই যাবে না।

সূর্যের আলোঃ ফেসিয়াল করার পর ২৪ ঘন্টা সূর্যের আলোতে যাওয়া যাবেনা। যদি সূর্যের আলোতে চাওয়া হয় তাহলে ত্বকে ব্রণ বের হবে এবং লাজুক হয়ে যাবে।

পানি পান করাঃ ফেসিয়াল করার পর বেশি করে পানি পান করতে হবে। এতে আপনার শরীরের যাবতীয় টক্সিক উপাদান বের হয়ে আপনার ত্বকে উজ্জ্বল এবং মসৃণ গড়ে তুলবে।

মুখে হাত লাগানোঃ ফেসিয়ালের পর ত্বক অনেক বেশি ব্যাকটেরিয়া বা ইনফেকশন সংবেদনশীল হয়ে পড়ে। তাই যখন তখন মুখে হাত লাগানো যাবে না। মুখে হাত দেওয়ার প্রয়োজন পড়লে হাত ভালোভাবে ব্যাকটেরিয়া মুক্ত করে নিতে হবে, তারপরে মুখে হাত লাগাতে হবে।

ঠান্ডা পানের ঝাপটাঃ ফেসিয়াল করার পরে ২৪ ঘন্টার মধ্যে ঘুমাতে যাওয়ার আগে মুখে, শুধু মাত্র ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুইতে হবে।

মুখ খোঁচানোঃ ফেসিয়াল করার পরে যদি মুখে কোনো ফুসকুড়ি বা ব্রণ বের হয়। তাহলে মুখ খোঁচানো যাবে না এতে করে উপকারের ফলে আরো বেশি প্রতিকার হবে, অর্থাৎ অনেক ক্ষতি হবে।

ফেসিয়াল করতে কত টাকা লাগে

ত্বকের নানা রকম সমস্যার কারণে নানা রকম ফেসিয়াল করা হয়, যেমন: গোল্ড ফেসিয়াল, পাল ফেসিয়াল, অ্যালোভেরা ফেসিয়াল, ফ্রুট ফেসিয়াল, ট্রিটমেন্ট ফেসিয়াল।

ত্বকের কালো ভাব দূর করতে এবং ত্বক উজ্জ্বল দেখাতে গোল্ড ফেসিয়াল করা হয়। গোল্ড ফেসিয়াল করলে ত্বকের কালো ভাব দূর হয়ে যায়। তবে সব রকমের ত্বকে ফেসিয়াল করা যাবে না। বিশেষ করে বিয়ের কনের জন্য এই ফেসিয়াল খুব ভালো এতে ত্বকে একটি সুন্দর সোনালী আভা আনে দেই।

বাজারে নানারকম বোর্ড ফেসিয়ালের কি পাওয়া যায়, এগুলোর দাম অন্যান্য কস-মেটিক্সের তুলনায় একটু বেশি হয়। ৩০০ টাকা থেকে শুরু করে ১০০০ টাকা পর্যন্ত, বিভিন্ন দামে গোল্ড ফেসিয়াল কিট পাওয়া যায়। কোয়ালিটির ওপর দাম নির্ভর করে।

কিউকাম্বার ফেসিয়ালঃ শসা দিয়ে তৈরি ফেসিয়াল মূলত মুখের দাগ দূর করা এবং ত্বক সতেজ রাখতে সাহায্য করে। এই ফেসিয়ালের দাম মূলত ৩০০ টাকা থেকে ৫০০ টাকার মধ্যে হয়।

মিল ফেসিয়ালঃ বর্তমানে বিভিন্ন দামের মিল্ক ফেসিয়াল মার্কেটে পাওয়া যায়। এই ফেসিয়াল মূলত ত্বককে উজ্জ্বল রাখতে নিয়মিত ব্যবহার করতে পারেন। ফেসিয়ালের দাম ১৫০ টাকা থেকে ৫৫০ টাকা পর্যন্ত হয়।

নিম ফেসিয়ালঃ আপনি যদি আপনার মুখের ব্রণ দূর করতে চান তাহলে এই ফেসটি ব্যবহার করতে পারেন। এই ফেসিয়ালটি মার্কেটে খুবই কম দামে পাওয়া যায়। ফেসিয়ালের দাম মাত্র ৩৫০ টাকা।

আপনি যদি আমাদের এই পোস্টটি সম্পন্ন মনোযোগ সহকারে পড়ে থাকেন, তাহলে আপনি বুঝতে পেরেছেন কোন ফেসিয়াল কোন ত্বকের জন্য উপযোগী। তো ফেসিয়াল করার আগে আপনি আপনার ত্বক সম্পর্কে জেনে নিবেন তারপরে ফেসিয়াল করবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

SM TECHY এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url