টমেটো খাওয়ার উপকারিতা কি - গর্ভাবস্থায় টমেটো খাওয়া যাবে কি

টমেটো খাওয়ার উপকারিতা কি, কাঁচা টমেটোর উপকারিতা, টমেটো মুখে মাখার উপকারিতা, টমেটো খেলে কি ওজন কমে, টমেটো খেলে কি গ্যাস হয়, গর্ভাবস্থায় টমেটো খাওয়া যাবে কি এ সকল বিষয়ে আজকের আমাদের আলোচনার বিষয়। আপনি যদি এই সকল বিষয় সম্পর্কে জানতে আগ্রহী হন তাহলে এই পোস্টটি আপনার জন্য। 

টমেটো খাওয়ার উপকারিতা কি - গর্ভাবস্থায় টমেটো খাওয়া যাবে কি

টমেটো খাওয়ার উপকারিতা কি, গর্ভাবস্থায় টমেটো খাওয়া যাবে কি এই দুইটি বিষয় সম্পর্কে আমাদের জানা অত্যন্ত জরুরী। কেননা আমাদের নিত্যদিনের সঙ্গে এগুলো জড়িত। আপনি যদি আমাদের এই পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে আপনি এ সকল বিষয় সম্পর্কে সঠিক একটি ধারণা পাবেন আশা করি।

পোস্ট সূচিপত্রঃ টমেটো খাওয়ার উপকারিতা কি - গর্ভাবস্থায় টমেটো খাওয়া যাবে কি 

টমেটো খাওয়ার উপকারিতা কি

বর্তমানে টমেটো সারা বছর চাষ হলেও, টমেটো মূলত শীতকালীন একটি সবজি। খাবারের স্বাদ বৃদ্ধি করার জন্য টমেটো অনেক সুস্বাদু একটি সবজি। এটি অত্যন্ত পুষ্টিগুণের সমৃদ্ধ একটি সবজি। টমেটো আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করবে। আপনার রোজকার ডায়েটে শুধুমাত্র একটি টমেটো বাড়িয়ে তুলতে পারে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা।

টমেটোতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ, সি, কে, ফলেট এবং পটাশিয়াম পাওয়া যায়। সর্দি কাশি প্রতিরোধে টমেটো বেশ কার্যকারী। আপনি যদি সত্যি অথবা কাশি হয় তাহলে আপনি টমেটোর ছুপ বানিয়ে খেতে পারেন। এতে করে আপনি বেশ উপকার পাবেন। এছাড়াও আরো টমেটোর বেশ কিছু উপকারিতা হয়েছে, চলুন সেগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেই-

হজম শক্তি বৃদ্ধি করেঃ আপনার যদি হজম জনিত কোন সমস্যা থাকে, এবং সেই সঙ্গে যদি আপনার কোষ্ঠকাঠিন্য হয় তাহলে আপনি প্রতিদিন খাবারের সঙ্গে টমেটো খাওয়ার অভ্যাস করে তুলবেন। টমেটোর মধ্যে প্রচুর পরিমাণ ফাইবার থাকায় এটিও হজম হতে সাহায্য করে। এছাড়াও টমেটোর সালাত করে খেতে পারেন।

ওজন কমাতে সাহায্য করেঃ অনেক গবেষণা থেকে প্রমাণিত হইছে যে টমেটো খেলে বাড়তি ওজন কমে যায়। দেহের অতিরিক্ত মেদ ঝরাতে টমেটোকে ডাইটিং খাবার হিসাবে রাখা যায়। অর্থাৎ আপনি ডায়েট কন্ট্রোল করতে পারবেন টমেটো খেয়ে। টমেটো মধ্যে থাকা অ্যামিনো এসিড মেদ ঝরাতে সাহায্য করে।

চোখের দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি করেঃ টমেটোর মধ্যে রয়েছে ভিটামিন সি যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা যেমন বৃদ্ধি করে ঠিক তেমনি ভাবে চোখের দৃষ্টিশক্তি বাড়াতেও এটি খুবই উপকারী। এইজন্য বেশি বেশি টমেটো খাওয়ার ফলে চোখের সমস্যা দূর হয়।

ক্যান্সার প্রতিরোধ করেঃ টমেটোতে লাইকোপিন নামে একটি পিগমেন্ট পাওয়া যায়। এছাড়া এতে রয়েছে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, যা কোষের অনিয়ন্ত্রিত বৃদ্ধি রোধ করে ক্যানসারের ঝুঁকি কমায়।

হার্টকে সুস্থ রাখেঃ টমেটোতে থাকা পটাশিয়াম রক্তপাত কমাতে এবং লাইকোপিন সহ অন্যান্য উপাদান গুলি রক্ত জমাট বাঁধতে দেয় না যা হার্টের জন্য অনেক ভালো।

রক্তপাত নিয়ন্ত্রণ করেঃ স্বাস্থ্য বিজ্ঞানীদের মতে টমেটোতে পাওয়া যায় অ্যান্টি-অক্সিডেন্টগুলি রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে অনেক কার্যকর। এটি আপনার স্ট্রেস কমাতে সাহায্য করে।

এছাড়াও টমেটোর আরো অনেক উপকারিতা রয়েছে। এজন্য আমরা অবশ্যই আমাদের খাদ্য তালিকায় অবশ্যই টমেটো যোগ করব। আপনি টমেটো সালাত করে অথবা রেঁধে সব রকম ভাবেই খেতে পারবেন। এটি খেতেও অনেক সুস্বাদু আর পাকা টমেটোর সালাতের স্বাদ একটু অন্যরকম।

কাঁচা টমেটোর উপকারিতা

কাঁচা টমেটো এখন আপনি সহজ লভ্য ভাবেই কিনতে পারবেন। যদিও এটি একটি শীতকালীন ফল বা সবজি। শীতের সময় পুরো বাজার টমেটো দিয়ে ভরপুর করে দেওয়া হয়। এই কাঁচা টমেটোর বিশেষ কিছু উপকারিতা রয়েছে, সে উপকারিতা গুলো জানলে আপনিও হয়তোবা এ কাঁচা টমেটো খাওয়ার জন্য উদ্বেগ হয়ে পড়বেন।

২৪০ গ্রাম কাঁচা টমেটো রয়েছে প্রায় ১৫ মাইক্রোগ্রাম ভিটামিন কে এবং প্রায় ৪০ মিলিগ্রাম খনিজ ফসফেট। আর এই দুই ভিটামিন বাতের ব্যথা কমাতে ও হাড় ক্ষয় রোধ হওয়া থেকে রক্ষা করতে অনেক কার্যকারী। কাঁচা টমেটোতে ভিটামিন সি ও ই এর পরিমাণ বেশি। এছাড়াও পাকাও কাঁচা এ দুই ধরনের টমেটোতেই লাইকোপিন নামের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট অধিক পরিমাণে পাওয়া যায়।

শরীরের ইমিউনিটিপাওয়ার বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে কাঁচা টমেটো। পাশাপাশি হাড়, দাঁত, মাড়ি এবং ত্বকের জন্য বেশ উপকারী এই ভিটামিন সি।

ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করেঃ টমেটোর মধ্যে যে লাইকোপেন নামে একটি উপাদান থাকে সেটি ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে। কাঁচা টমেটোর পেস্ট তৈরি করে ত্বকে কিছুক্ষণ লাগিয়ে রাখবেন।এতে করে আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পাবে।

হাড় শক্ত করেঃ কাঁচা টমেটো ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন সমৃদ্ধ হওয়ার কারণে হাড়ের স্বাস্থ্যের উন্নতিতে টমেটোর কোন বিকল্প নেই। বুড়ো বয়সে অস্টিওপোরোসিসের মতো রোগের হাত থেকে বাঁচতে এখন থেকেই টমেটো খেতে পারেন।

হার্টের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করেঃ টমেটোতে উপস্থিত ভিটামিন বি এবং পটাশিয়াম শরীরের কোলেস্টেরলের মাত্রা কে নিয়ন্ত্রণ রাখে। সেই সঙ্গে রক্তচাপের স্বাভাবিক রাখতেও বিশেষভাবে সহায়তা করে। ফলের স্বাভাবিকভাবেই হাটের ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়।

চুলের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করেঃ চুলের সৌন্দর্য বা উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করার জন্য ভিটামিন এ খুবই প্রয়োজন। আর কাঁচা টমেটোর মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ। যার ফলে এটি চুলের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করতেও সহায়তা করে।

ক্যান্সার দূর করতে সহায়তা করেঃ অনেক গবেষণায় দেখা গেছে টমেটোতে থাকা লাইকোপেন প্রস্টেট, কলোরেকটাল এবং স্টমাক ক্যান্সাররোধে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। লাইকোপেন হলো মূলত এন্টিঅক্সিডেন্ট, যা কোষের বিভাজন ঠিক মত হতে সহায়তা করে। এজন্য টমেটো কে বলা হয় কোষ বিভাজন নিয়ন্ত্রক সবজি। সে সঙ্গে বলা যায় যে এটি ক্যান্সার নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করে।

এছাড়াও কাঁচা টমেটোর আরো অনেক উপকারিতা আমরা লক্ষ্য করি। আর এটি খেতে অনেক সুস্বাদু হয়। আপনি কাঁচা টমেটোর ভর্তা এবং রেধে ইত্যাদি নানারকম ভাবে খেতে পারবেন।

টমেটো মুখে মাখার উপকারিতা

টমেটো মূলত একটি ফল, কিন্তু এটি আমাদের কাছে সবজি হিসেবে পরিচিত। টমেটো কি আমরা নানারকম ভাবে খেয়ে থাকি। আমরা টমেটো খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে নিশ্চয়ই উপরে এতক্ষণ জেনে গেছি। টমেটো খাওয়ার যেমন উপকারিতা রয়েছে, ঠিক তেমনি এর কিছু উপকারিতা ত্বকের জন্য রয়েছে।

টমেটোর মধ্যে যে লাইকোপেন নামে একটি উপাদান থাকে সেটি ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে। কাঁচা টমেটোর পেস্ট তৈরি করে ত্বকে কিছুক্ষণ লাগিয়ে রাখবেন।এতে করে আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পাবে।

আমরা অনেকেই রয়েছি যারা আমাদের শরীরচর্চা নিয়ে কে ভাবি। বিশেষ করে মেয়েরা তাদের টক নিয়ে অনেক কেয়ারিং হয়। তারা সব সময় ভাবতে থাকে ত্বক কিভাবে উজ্জ্বল দেখাবে, আবার ত্বক কিভাবে সুন্দর হবে। তারা জানলে হয়তো খুশি হবেন যে টমেটো ত্বকের জন্য বেশ উপকারী।

টমেটো শুধু আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করে না, এটি আপনার ত্বককে মসৃণও করে। আপনি টমেটোর পেস্ট করে আপনার ত্বকে লাগিয়ে ১০ থেকে ১৫ মিনিটে রেখে দিবেন এরপরে ঠান্ডা পানি দিয়ে সুন্দর মত ধুয়ে ফেলবেন। এতে করে আপনার ত্বক অনেক উজ্জ্বল হয়ে যাবে।

আপনি সপ্তাহে অন্তত এটি দুই বার করতে পারেন। এতে করে আপনি বেশ উপকৃত হবেন। আপনি ১৫ দিন ব্যবহার করার পরেই আপনার ফল আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন। সবশেষে বলা যায় যে টমেটো আপনার ত্বকের জন্য অত্যন্ত উপকারী।

টমেটো খেলে কি ওজন কমে

অনেক গবেষণা থেকে প্রমাণিত হইছে যে টমেটো খেলে বাড়তি ওজন কমে যায়। দেহের অতিরিক্ত মেদ ঝরাতে টমেটোকে ডাইটিং খাবার হিসাবে রাখা যায়। অর্থাৎ আপনি ডায়েট কন্ট্রোল করতে পারবেন টমেটো খেয়ে। টমেটো মধ্যে থাকা অ্যামিনো এসিড মেদ ঝরাতে সাহায্য করে।

আসলে টমেটো দেহের অতিরিক্ত চর্বিকে কমাতে সহায়তা করে। আপনার মেদ গুলি আপনাকে স্লিম করে দিতে পারে টমেটো। টমেটো খেলে আপনার ওজন কখনো বাড়বে না। আপনি নির্দ্বিধায় টমেটো খেতে পারেন। আবার এমনও হবে না যে আপনি টমেটো খেয়ে একদম রোগা পাতলা হয়ে যাচ্ছেন।

টমেটো শুধুমাত্র আপনার অতিরিক্ত মেদ কমাতে সহায়তা করবে। এজন্য অবশ্যই আমরা টমেটো খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলবো। আমরা যেহেতু টমেটোকে নানা রকম ভাবে খেতে পারি এজন্য চেষ্টা করব প্রতিদিনই আমাদের খাদ্য তালিকায় টমেটো রাখা।

টমেটো খেলে কি গ্যাস হয়

টমেটো একটি উপকারী সবজি। তবে কথায় আসে না, কোন জিনিসে অতিরিক্ত ভালো না। ঠিক তেমনি ভাবে আপনি যদি মাত্রা অতিরিক্ত কোন কিছু খান তাহলে অবশ্যই আপনার সমস্যা হবে, এটা আপনি আমি সকলেই মানি। এজন্য আমরা চেষ্টা করব সব সময় পরিমাপমতো খাওয়ার।

আপনি যদি অধিক পরিমাণে টমেটো খান তাহলে আপনার গ্যাস ও এসিডিটির সমস্যা বাড়তে পারে। এইজন্য আপনি যদি ম্বলের রোগী হন তাহলে টমেটো খাওয়া এড়িয়ে চলুন। টমেটো খেলে পেটের সমস্যাও বাড়তে পারে।

আর যদি আপনার খেতে খুবই ইচ্ছা হয়। তাহলে আপনি খেতে পারেন পরিমাপ মত। অনেকেই রয়েছেন টমেটো অনেক পছন্দ করেন কিন্তু তার এই সমস্যার জন্য খেতে পারেন না। তারা ডাক্তারের সঙ্গে একটু পরামর্শ করে নিয়ে পরিমাপ মতো খেতে পারবেন।

গর্ভাবস্থায় টমেটো খাওয়া যাবে কি

টমেটোর পুষ্টিগুণ সম্পর্কে এবং উপকারিতা সম্পর্কে আমরা এতক্ষন ওপরে জেনে এসেছি। এখন অনেকের মনে প্রশ্ন হল গরম অবস্থায় টমেটো খাওয়া যাবে কি। আমরা অনেকেই আছি এই বিষয়ে জানি আবার অনেকেই আছে যে এ বিষয়ে জানিনা। আজকে আমি আপনাদেরকে সঠিক ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করব যে আপনি যদি গর্ব অবস্থায় থাকেন তাহলে টমেটো খেতে পারবেন কি পারবেন না-

হ্যাঁ, গর্ভ অবস্থায় টমেটো খাওয়া নিরাপদ। টমেটো ভিটামিন সি এবং ফোলেট এর মতো অনেক প্রয়োজনীয় পুষ্টিতে সমৃদ্ধ। এই কারণেই গর্ভবতী মহিলাদের টমেটো খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। এতে উপস্থিত ফোলেট গর্ভবতীকে মেগালোব্লাস্টিক অ্যানিমিয়া (লাল রক্তকণিকা স্বাভাবিকের চেয়ে বড় হয়ে যাওয়া) ঝুঁকি থেকে রক্ষা করে। এছাড়াও, ফোলেট ভ্রূণের বিকাশে সহায়তা করে।

প্রকৃতপক্ষে, গর্ভাবস্থায় ফোলেটের অভাবের সাথে জন্ম নেওয়া শিশুর জন্মগত ত্রুটি যেমন নিউরাল টিউব ত্রুটির সম্মুখীন হতে পারে, এমন পরিস্থিতিতে ফোলেটের উৎস টমেটো খাওয়া গর্ভবতী এবং ভ্রুণ উভয়ের জন্যই উপকারী।

গর্ভাবস্থায় খাদ্যতালিকায় টমেটো অন্তর্ভুক্ত করার পাশাপাশি এর সঠিক পরিমাণের যত্ন নেওয়াও জরুরি। বিশেষজ্ঞদের মতে, গর্ভবতীরা প্রতিদিন এক কাপ টমেটো খেতে পারেন। মনে রাখবেন যে সমস্ত গর্ভধারণ একই রকম হয় না। এমন পরিস্থিতিতে গর্ভবতীর শারীরিক অবস্থা অনুযায়ী টমেটোর পরিমাণ সম্পর্কে চিকিৎসক পরামর্শ নিতে পারেন।

এছাড়াও গর্ভাবস্থায় টমেটো খেলে আরো বেশ কিছু উপকারিতা পাওয়া যায়। যেমন গর্ভকালীন ডায়াবেটিস পরিচালনা করতে সহায়তা করে, ভ্রূণের স্বাস্থ্যকর বিকাশ প্রচার করে, ইউটিআই প্রতিরোধ করে, রক্ত সঞ্চালন উন্নত করে, জন্মগত ত্রুটিগুলি প্রতিরোধ করে ইত্যাদি নানা ধরনের উপকারে আসে টমেটো।

এজন্য আপনি নির্দ্বিধায় টমেটো খেতে পারেন। তবে হ্যাঁ ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে আপনাকে অবশ্যই পরিমাপমতো খেতে হবে, যদি পরিমাপ মতো না খান তাহলে কিন্তু উল্টো ফল পেয়ে যাবেন। দেখা যাচ্ছে উপকারের চেয়ে উপকারিতা হয়ে যাচ্ছে বেশি। এজন্য অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে পরিমাপ মাতা টমেটো খাবেন।

সবশেষে বলা যায় যে প্রাইভেটে যাওয়া শুরু করো নাটমেটো একটি অত্যন্ত উপকারী সবজি। এটি আমরা সব রকম ভাবেই খেতে পারি, রান্না করে খেতেও পারি আবার সালাত করে খেতে পারি। এছাড়াও ত্বকের জন্য বেশ উপকারী টমেটো। এর জন্য আমরা অবশ্যই চেষ্টা করব প্রতিদিন আমাদের খাদ্য তালিকায় টমেটো রাখা।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

SM TECHY এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url