গাজর খাওয়ার উপকারিতা - টবে গাজর চাষ পদ্ধতি
গাজর খাওয়ার উপকারিতা, টবে গাজর চাষ পদ্ধতি, গাজরের জাত, গাজর দিয়ে রূপচর্চা, গাজর খেলে কি ওজন বাড়ে এই বিষয়গুলোই আজকে আমাদের আলোচনার বিষয় বস্তু। আজকে আমি আপনাদেরকে এ সকল বিষয় সম্পর্কে সঠিক ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করব। গাজর একটি শীতকালীন সবজি এ বিষয়ে তো আমরা সকলেই জানি।
গাজর খাওয়ার উপকারিতা, টবে গাজর চাষ পদ্ধতি তবে এ বিষয়গুলো সম্পর্কে আমরা কয়জন জানি।তবে আপনি যদি এ সকল বিষয়গুলো সম্পর্কে জানতে চান, তাহলে আজকে আমাদের এই পোস্টটি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়ুন। এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনি টবে গাজর চাষ পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জানতে পারবেন।
গাজর খাওয়ার উপকারিতা
গাজর মূলত একটি শীতকালীন সবজি। বাজারে শীতকালে এই সবজি পাওয়া যায়। গাজরের বিভিন্ন রকমের পুষ্টি যেমন ভিটামিন, পটাশিয়াম, আয়রন ইত্যাদি। গাজরের যে শুধু পুষ্টিগুণ রয়েছে তা কিন্তু না, এর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও রয়েছে। এবং সেই সঙ্গে এটি আপনার ত্বকও উজ্জ্বল করবে। চলুন গাজরের উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেই-
দৃষ্টিশক্তি ঠিক রাখেঃ বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আমাদের শরীরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ পরিবর্তন হতে থাকে। সেই সঙ্গে আমাদের দৃষ্টিশক্তি কমতে থাকে। আপনি যদি বৃদ্ধ বয়সেও আপনার দৃষ্টিশক্তি ঠিক রাখতে চান তাহলে গাজর খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে। কেননা গাজরের মধ্যে রয়েছে "বিটা ক্যারোটিন"। যা চোখের সমস্যা দূর করতে সহায়তা করে এবং দৃষ্টি শক্তি সচল রাখে।
ক্যান্সারে ঝুঁকি কমায়ঃ ক্যারোটিনয়েড সমৃদ্ধ গাজর পাকস্থলীর ক্যান্সার সহ বিভিন্ন ধরনের ক্যান্সার যেমন প্রোস্টেট, কোলন এইসব ক্যান্সার থেকে রক্ষা করতে সহায়তা করে। হজম প্রক্রিয়া শেষে খাদ্যের যে উচ্ছিষ্টাংশগুলো আমাদের শরীরে থেকে সেগুলোকে ফ্রি র্যাডিকেলস বা মৌল বলে। এই ফ্রি র্যাডিকেলস শরীরের কিছু কোষ নষ্ট করে। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট জাতীয় খাবার এই ধরনের মৌলের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করেঃ গাজরের জুসে ভিটামিন ছাড়াও বিভিন্ন ধরনের খনিজ, পটাশিয়াম, ফসফরাস ইত্যাদি থাকে যা হাড় গঠন, নার্ভাস সিস্টেমকে শক্ত করা ও মস্তিষ্কের ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। প্রতিদিন এক গ্লাস গাজরের জুস শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা আশ্চর্যজনকভাবে বৃদ্ধি করে। শরীরে ক্ষতিকর জীবাণু, ভাইরাস এবং বিভিন্ন ধরনের প্রদাহের বিরুদ্ধে কাজ করে।
কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করেঃ রক্তের মধ্যে থাকা বাড়তি কোলেস্টেরল হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়।কিন্তু আপনি যদি নিয়মিত গাজর খান তাহলে আপনার কোলেস্টেরলের মাত্রা ঠিক থাকবে। এ ছাড়া ডায়াবেটিস প্রতিরোধে যে সব ভিটামিন এবং খনিজের প্রয়োজন তাও বিদ্যমান। চর্বি কমাতে সাহায্য করে বলে ওজনও কমে।
হজম শক্তি বৃদ্ধি করেঃ গাজরে পর্যাপ্ত পরিমাণে ফাইবার পাওয়া যায়। ফাইবার অন্ত্রের চলাচলে সহায়তা করতে পারে। একই সাথে, গাজর হজম ব্যবস্থাটি সুচারুভাবে চালাতে সহায়তা করতে পারে। এর সাহায্যে, খাবারটি হজম করা যায়।
ত্বক উজ্জ্বল এবং সুস্থ রাখেঃ গাজরের মধ্যে বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন পাওয়া যায়। যেমন ভিটামিন এ, ভিটামিন ই এবং সেই সঙ্গে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও পাওয়া যায়। এগুলোই আপনার ত্বকের পিগমেন্টেশনকে দূর করে। যার ফলে তখন উজ্জ্বল ও টানটান।
হৃদযন্ত্র ভালো রাখেঃ গাজরের মধ্যে পর্যাপ্ত পরিমাণে পটাশিয়াম পাওয়া যায়। হৃদ যন্ত্রের স্বাভাবিক চলাচলের জন্য সহায়তা করে। গাজরের মধ্যে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট অক্সিডেটিভ স্ট্রেস এবং প্রদাহ প্রতিরোধ করে হার্ট-সম্পর্কিত অসুস্থতার ঝুঁকি কমাতেও সহায়তা করে।
হাড় মজবুত রাখেঃ গাজরে পাওয়া যায় ক্যালসিয়াম। উপকারী এই খনিজ আমাদের হাড় ও দাঁত ভালো রাখতে সাহায্য করে। (ভিটামিন-সি এবং ক্যালসিয়াম) হাড় মজবুত করার জন্য প্রয়োজন এবং এই দুটিই গাজরে উপযুক্ত পরিমাণে পাওয়া যায়। এজন্য আপনার প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় আপনি গাজর রাখতে পারেন।
জন্ডিস রোগ প্রতিরোধে সহায়তা করেঃ জন্ডিস রোগীর গাজরের রস বা কাঁচা গাজর বা গাজর সিদ্ধ করে খেতে হবে, তাহলে আরাম পাওয়া যাবে এবং রোগ দ্রুত সেরে যাবে।
যৌন শক্তি বৃদ্ধি করেঃ গাজর ও মূলার জুস পান করলে আপনার যৌন শক্তি বাড়বে এবং মাসে অন্তত 250 গ্রাম গাজরের পুডিং খেলেও আপনার যৌন শক্তি বাড়বে। প্রতিদিন ২-৩ গ্লাস গাজরের রস পান করলেও শুক্রাণুর সংখ্যা বাড়ে।
টবে গাজর চাষ পদ্ধতি
গাজর একটি শীতকালীন সবজি। শীতকাল আসলেই মানুষ জমিতে গাজর চাষ করেন। কিন্তু আমরা যারা বাসা বাড়িতে থাকি, তারা অনেকে চান যে টবে গাজর চাষ করব। গাজর চাষ করার ইচ্ছা হলেই তো আর গাজর চাষ হয়ে যায় না। টবে গাজর চাষ করার জন্য কিছু নিয়ম জানতে হয় বা কিভাবে চাষ করতে হয় সে সম্পর্কে জানা আপনার জন্য অবশ্যই প্রয়োজন।
আমি আজকে আপনাদেরকে জানাবো কিভাবে আপনি বাসা বাড়িতেই অর্থাৎ বাড়ির ছাদে কিংবা বেলকনিতে তবে গাজর চাষ করবেন। শীতে গাজর পছন্দ করে না এমন লোক খুঁজে পাওয়া মুশকিল।চলুন তাহলে জেনে নেই কিভাবে তবে গাজর চাষ করা যায় বা টবে গাজর চাষ পদ্ধতি-
প্রথমেই আপনাকে গাজর চাষ করার জন্য একটি উপযুক্ত টব নির্ধারণ করতে হবে। তবে গাজর চাষ করার ক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই মনে রাখতে হবে তবে গভীরতা অন্ততপক্ষে যেন ১২ ইঞ্চি হয়। সেই সাথে আপনাকে গাজরের জাত নির্ধারণ করতে হবে। আপনি যদি তবে খাটো এবং মোটা জাতের গাজর চাষ করেন তাহলে আপনি ভালো ফল পাবেন।
এরপরে আপনাকে মাটি প্রস্তুত করে নিতে হবে। গাজর প্রায় সব মাটিতে চাষ করা যায় তবে গাজর চাষের জন্য বেলে-দোয়াশ মাটি উত্তম। গাজরের ভালো ফলন পাওয়ার জন্য বা সঠিকভাবে বৃদ্ধি পাওয়ার জন্য মাটি ঝুরঝুরে হতে হয়। মাটির ঝুরঝুরে করার জন্য আপনি ১ ভাগ মাটি ১ ভাগ জৈবসার ও ১ ভাগ কোকোপেট ব্যবহার করতে পারেন।
গাজরের বীজ বপন করার সময় অবশ্যই আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে আপনি কোন সময়ে বীজ বপন করতেছেন। সাধারণত আগস্ট থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত গাজরের বীজ বপন করা যায় এবং অঙ্কুরোদগমে সময় লাগে ৭ থেকে ১০ দিন।
এরপরে আপনাকে সঠিক নিয়মে বিজ বপন করতে হবে। গাজরের বীজ আকারে ছোট হয় তাই এর সাথে ছাই বা মাটির গুড়া মিশিয়ে বপন করতে হয়। বীজ বপন করার আগে তা পানিতে ভিজিয়ে রাখতে হবে। সকালে পানিতে ভিজালে বিকালের দিকে বপন করবেন।
এরপরে যখন সার প্রয়োগ করবেন তখন খেয়াল রাখতে হবে। আপনি গাজর চাষে যত বেশি পরিমাণ জৈব সার দিবেন তত ভাল ফলন পাবেন। এছাড়াও অজৈব সার হিসেবে টিএসপি ও এমওপি ও প্রয়োগ করতে পারেন। এছাড়াও প্রতি দুই সপ্তাহ পরপর একবার করে চা পাতা শুকিয়ে টবের গোড়ায় দিতে পারেন, এটি গাছের জন্য খুবই উপকারী।
আপনি যখন টবে এর পরিচর্যা করবেন, তখন টবে গাজর চারায় নিয়মিত পানি দিবেন। গাজরের তেমন রোদ প্রয়োজন হয় না তাই আপনি এটি এক থেকে দুই ঘন্টা রোদ পায় এমন জায়গায় রাখলেও কোন সমস্যা হবে না। আর যখন গাজরের গাছ বের হবে তখন অবশ্যই খেয়াল রাখবেন গাছের পাতায় কোন ধরনের পোকা আক্রমণ করছে কিনা।
আপনি মূলত এই নিয়মগুলো অনুসরণ করে টবে অধিক ফলনে গাজর চাষ করতে পারেন। আপনি অবশ্যই লক্ষ্য রাখবেন গাজরের জাত নির্ধারণের সময়। তা না হলে কিন্তু ভালো ফলন পাবেন না।
গাজরের জাত
গাজরের বিভিন্ন ধরনের জাত রয়েছে। কিন্তু সব ধরনেরই গাজর কি আমাদের দেশের চাষ হয় বা চাষ করা যায়। এই বিষয়ে আমরা অনেকেই জানিনা। আমি আজকে আপনাদেরকে এ বিষয়ে সংক্ষিপ্তভাবে জানাবো। চলুন তাহলে জেনে নিয়ে গাজরের জাত এবং কোনটি আমাদের দেশে চাষ হয়-
সাধারনত বিদেশ থেকে বিভিন্ন জাতের গাজরের বীজ আমদানি করে চাষ করা হয়। যেমন-রয়েল ক্রস, কোরেল ক্রস, কিনকো সানটিনে রয়েল ও স্কারলেট নান্টেস। এছাড়াও আরও আছে পুষা কেশর, কুরোদা-৩৫, নিউ কোয়ারজা, সানটিনি, ইয়োলো রকেট ইত্যাদি জাতগুলো কৃষকদের নিকট জনপ্রিয়।
তবে যে এই সকল জাতেরই গাজর আমাদের দেশে বীজ উৎপাদনে সক্ষম তা কিন্তু না। এসব জাতের মধ্যে কেবলমাত্র পুষা কেশর আমাদের দেশের জলবায়ুতে বীজ উৎপাদনে সক্ষম।
গাজর দিয়ে রূপচর্চা
পরিবেশ, হরমোন ও জিন মূলত এই তিন কারণেই আমাদের ত্বক শুষ্ক হয়। শুষ্ক ত্বকের জন্য গাজর অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। গাজরের মধ্যে যেহেতু পর্যাপ্ত পরিমাণে পটাশিয়াম পাওয়া যায় তাই গাজর ত্বকের ভেতর থেকে শুষ্কতা দূর করে। এ জন্য গাজরের ফেস মাক্সও ব্যবহার করা যায়। গাজরের ফেসপ্যাক তৈরি করতে হলে আপনাকে প্রথমে গাজরকে ভালোভাবে পেস্ট করে নিতে হবে।
অ্যান্টি-এজিং মাস্কঃ গাজরের মধ্যে রয়েছে পর্যাপ্ত পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। এছাড়াও গাজরে রয়েছে রয়েছে ভিটামিন সি, যা কোলাজেনের উৎপাদন বাড়িয়ে ত্বকের বয়সের গতিতে লাগাম টেনে ধরে। ছোট সাইজের একটি গাজরের পেস্টে এক টেবিল চামচ জলপাই বা নারকেল বা আমন্ড তেল মিশিয়ে ত্বকে লাগালে উপকার মিলবে। মাস্কটি ১৫ থেকে ২০ মিনিট রেখে অল্প গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে।
এছাড়াও আপনি গাজরের বিভিন্ন পেস্ট তৈরি করতে পারবেন। যেগুলো ব্যবহারের ফলে আপনার ত্বক উজ্জ্বল এবং টানটান হবে। চলুন তাহলে জেনে নেন সে পেস্ট গুলি কিভাবে তৈরি করবেন-
- এক টেবিল চামচ গাজর বাটা, এক চা চামচ মিল্ক ক্রিম ও ডিমের সাদা অংশ একসঙ্গে মিশিয়ে মুখে লাগান। ১৫ মিনিট পর ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। এটি ত্বকের শুষ্কতা দূর করবে।
- এক টেবিল চামচ গাজর বাটা, এক চা চামচ বেসন, এক চা চামচ গোলাপজল ও এক চা চামচ শসার রস একসঙ্গে মিশিয়ে মুখে লাগান। ১৫ মিনিট পর ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। যদি উজ্জ্বল ত্বক পেতে চান তাহলে টানা ১৫ দিন এই প্যাক মুখে ব্যবহার করুন। নিজেই নিজের ত্বকের পরিবর্তন বুঝতে পারবেন।
- এক টেবিল চামচ গাজর বাটা, এক চা চামচ বিটরুট বাটা, এক চা চামচ আলু বাটা ও এক টেবিল চামচ টকদই একসঙ্গে মিশিয়ে মুখে লাগান। ১৫ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। এটি ঘুম থেকে ওঠার পর মুখের ফোলা ভাব অনেকটা কমিয়ে দেবে।
- এক টেবিল চামচ গাজর বাটা, এক টেবিল চামচ দুধ, এক চা চামচ চালের গুঁড়ো, এক চিমটি হলুদের গুঁড়ো ও এক চা চামচ মধু একসঙ্গে মিশিয়ে মুখে লাগান। ১৫ মিনিট রেখে মুখ ধুয়ে ফেলুন। এক মাস টানা এই প্যাক ব্যবহার করলে ত্বকের বলিরেখা সহজেই দূর হবে।
- তিন টেবিল চামচ গাজরের রস ও এক টেবিল চামচ আপেল সিডার ভিনেগার একসঙ্গে মিশিয়ে একটি তুলার বল দিয়ে সকালে ও বিকেলে মুখ মুছে নিন। মুখে লাগানোর ১০ মিনিট পর পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। এটি তৈলাক্ত ত্বকের তেলতেলে ভাব দূর করবে।
গাজর খেলে কি ওজন বাড়ে
না, গাজর খেলে ওজন বাড়ে না, বরং গাজর খেলে অতিরিক্ত চর্বি দূর হয় এবং আপনার ওজন কমাতে সহায়তা করে। পুষ্টিবিদদের মতে, ১০০ গ্রাম গাজরে শর্করা রয়েছে ১০.৬ গ্রাম মতো। তুলনায় ফ্যাটের পরিমাণ প্রায় নেই বললেই চলে, মাত্র ০.২ গ্রাম। কাজেই নিত্য খাদ্যতালিকায় গাজর রাখলে মেদ ঝরবে।
আপনি গাজর বিভিন্নভাবে খেতে পারেন। প্রতিদিন একরকম ভাবে খেলে তো অরুচিকর হয়ে যাবে, এই জন্য আপনি গাজরের বিভিন্ন ডিস বানিয়ে খেতে পারেন। যেমন ধরেন আপনি গাজরের সালাত খেতে পারেন, আবার আপনি গাজর ব্লেন্ডার দিয়ে সুপ বানিয়ে খেতে পারেন, আর গাজরের হালুয়া তো রয়েছেই। অনেকের কাছে প্রিয় খাবার এই গাজরের হালুয়া। আমার কাছেও অবশ্য হালুয়া অনেক প্রিয়।
সবশেষ বলা যায় যে গাজর একটি উপকারী সবজি। এবং এটি খেতে অনেক সুস্বাদু। এটির যেহেতু অনেক উপকারিতা রয়েছে সেহেতু আপনি গাজর প্রতিনিয়ত খেতে পারেন। তবে পরিমাপ মতো খাবেন। পরিমাপের বেশি খাবেন না। আর আপনি উপরে তো এতক্ষণ গাজর সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে গেছেন।
SM TECHY এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url